আমি ভেবে নিই তাঁকে, তিনি শব্দে ‘কুলি’ না করে গিলে খান জেনে কণ্ঠে করেনি ঠাঁই কথার কারণ।

যে প্রাচীন শিল্পের নাম দিলে অভিনয়, খুশিতে খোয়াব বুনে তৃষ্ণার বালিতে বাজে ভাষা ও ভাষণের ‘ভিন-রাগা’ ভায়োলিন। হাসে মুচকি, ভাঙে অবসর ভাতা, জনাব যুক্ত নামে খেলে খোলামেলা জীবরাঈল।

আমি ‘মানুষ’ বলে কেঁদে উঠি, হেরে যাই অসহায় ‘অজাতবন্ধু’ যুগে। সেই ব্যর্থ হাড়ের তলে গড়ে ওঠে গহীন বাংকার, ফসলের ক্ষেত্রফলে গায়েবী গায়েন তোলে গোরখোদকের অব্যবহৃত পঞ্জিকাবর্ষের গান।

তাঁকে যেভাবে দেখি, পিতলপাহাড় থেকে সমগ্র আফ্রিকার অনুলিপি আসে। আসমানে হারানোর বিষ ঢেলে জমিনে কোন মূর্তি ধরে আছো সাঁই?

করুণ কামিনী কিছু, শিশিরের স্নেহ ছাড়া অশ্রু পায়নি বলে, বোঝানোর ভাষা নামে ছেপে গেছে ব্যাকরণ-বিশেষণ। দমে কি রিদমে কতো খোঁজবার্তা বেচে দিয়ে কিনে নিই তারে! আমার ধরে খুব, প্রতিটি ভীষণ শনিবারে।

 

Error: View fb876cfshl may not exist

Loading

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *