জই তুম্হে ভুসূকু অহেরি জাইবেঁ মারিহসি পাঞ্চজণা ।
নলিণীবন পইসন্তে হোহিসি একুমণা ॥
জীবন্তে ভইলা বিহাণি মইল রঅণি ।
বিণু মাঁসে ভুসূকু পা ঘরণ পইসহিণি ॥
মাআজাল পসরিউ রে বাধেলি মাআ হরিণী ।
সদ্গুরু বোহেঁ বুঝিরে কাসু কহানী ॥
শেষার্ধ
নেপালী পুথিতে এর শেষাংশ পাওয়া যায় নাই। তিব্বতী অনুবাদ ও বৃত্তি অবলম্বনে ডঃ সুকুমার সেন তাঁর চর্যাগীতিপদাবলীতে যে কল্পিত পাঠ স্থির করেছেন, তা হলো-
কাএ অপণা ন তুটই মালা বি অহারেই
জাল অকাল বেণি বি লেই॥
জাল ন সিকল রে হরিণা এক বি বাসই
চঞ্চল চঞ্চল চলি রে দূণ মাঝেঁ সমাই॥
অনুবাদ
সুব্রত অগাস্টিন গোমেজ
ভুসুকু, তুমি শিকারে গেলে, মারবে পাঁচ জনে,
একাগ্রতা নিয়ে তখন যেয়ো পদ্মবনে।
বিহানে যারা জিন্দা, রাতে তারা মৃত্যুলোকে,
শিকার-বিনা মাংস পেতে ভুসুকু বনে ঢোকে।
মায়াজালের ফাঁদেই মায়া-হরিণ পড়ে মারা–
তারাই বোঝে, সদ্গুরুকে জিগেশ করে যারা।
আপনি যদি কবিতার আকাশে লিখতে চান তাহলে রেজিস্ট্রেশন করুন